শিবশক্তি ও মোক্ষদাত্রী শক্তিই কামাখ্যা নামে পরিচিত। কামাখ্যা পীঠে যোনিরূপিণী মহাবিদ্যা। তিনি বরদায়িণ...
শিবশক্তি ও মোক্ষদাত্রী শক্তিই কামাখ্যা নামে পরিচিত। কামাখ্যা পীঠে যোনিরূপিণী মহাবিদ্যা। তিনি বরদায়িণী আনন্দপ্রদা নিত্যা এবং মনাসম্পদ বৃদ্ধিকারিণী, তিনিই সকলের জননী এবং সকলের রমনীরূপে বিরাজমানা। তিনি স্থুলা, সূক্ষা এবং মঙ্গলময়ী মাতা। শিব তৃতীয় চক্ষুর আগুনে কামদেব ভস্ম হয়ে যাওয়ার পরে এই দেবীর কৃপাতেই তিনি পুনর্জীবন লাভ করেন। দেবী তাঁর দৃষ্টিপাতে আমাদের মনে কামের জন্ম দেন বলেই দেবীকে কামাখ্যা নামে অভিহিত করা হয়। কামাখ্যা খুব হেলা ভরে তাকালেও ভক্তের যে কোনো কামনা সঙ্গে সঙ্গে পূর্ণ হয়।কামাখ্যা মন্দির ( কামাখ্যা সতীপীঠ বা কামেশ্বরী মহাপীঠ ) হল ভারতের আসাম রাজ্যের গুয়াহাটি শহরের পশ্চিমাংশে নীলাচল পর্বতে অবস্থিত হিন্দু দেবী কামাখ্যার একটি মন্দির। এটি ৫১ সতীপীঠের অন্যতম। যেখানে সতীদেবীর যোনিদেশ পতিত হয়েছিল । আর মতৃযোনি পতিত হওয়ার ফলে পর্বতের রং নীল বর্ণ আকার ধারণ করলো। তাই পর্বতের নাম হলো নীলকণ্ঠ পর্বত বা নীলাচল পর্বত । যেখানে সতীর যোনি মন্ডল পতিত হয়েছিল সেই জায়গাটাকে বলে কুব্জিকাপীঠ। কথিত আছে যোনিরূপ যে প্রস্তরখণ্ডে মা কামাক্ষা অবস্থান করছেন, সেই শিলা স্পর্শ করলে মানুষ মুক্তিলাভ করে। এই মন্দির চত্বরে দশমহাবিদ্যার মন্দিরও আছে । এই মন্দিরগুলিতে দশমহাবিদ্যা অর্থাৎ ভুবনেশ্বরী, বগলামুখী, ছিন্নমস্তা, ত্রিপুরাসুন্দরী, তারা, কালী, ভৈরবী, ধূমাবতী, মাতঙ্গী ও কমলা – এই দশ দেবীর মন্দিরও রয়েছে । এর মধ্যে ত্রিপুরাসুন্দরী, মাতঙ্গী ও কমলা প্রধান মন্দিরে পূজিত হন । অন্যান্য দেবীদের জন্য পৃথক মন্দির আছে ।মা কামাখ্যা Maa Kamakhya - অ্যাপটিতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি রয়েছে।মা কামাখ্যার পরিচয়কামাখ্যা ধ্যানম্প্ৰদক্ষিণ-মন্ত্রমা কামাখ্যার প্রণাম মন্ত্রঅপরঞ্চ মন্ত্রস্পর্শ মন্ত্রজলপান মন্ত্রশ্রী কামাক্ষি স্তোত্রম্যোগিনাতন্ত্রে কামাখ্যাস্তোত্ৰম্কামাখ্যা-কবচম্কামরূপ-যাত্রা মাহাত্ম্যম্পঞ্চমূত্ত্যভিধা কামাখ্যাগুপ্ত কামাখ্যা প্ৰণাম মন্ত্রভয়নিবারুক কামাখ্যাদেবীর কবচমা কামাখ্যার মাহাত্ম্যম্মা কামাখ্যা মন্দিরমা কামাখ্যা যন্ত্রশ্রী কামাক্ষী সুপ্রভাতম্সর্বমনোরথপুরণী কামাখ্যা কবচ